জাতিয় কবি নজরলের মামা শশুরবাড়ি।

এই আমতলায় বসে কবি দিনে-রাতে বসে মন ভুলানো উদাস সুরে বাঁশি বাজাতেন। “পাঁপড়িখোলা” কবিতাটি এই গাছতলায় বসেই কবি রচনা করেছিলেন।

এই ভিটিতেই নজরুল ও নার্গিসের মধুবাসর অনুষ্ঠিত হয়। ঘরটি আর বর্তমান নেই তাই শুধু ফলকটির ছবি উঠালাম।

এই পুকুরে নাইতে নামতেন আমাদের জাতিয় কবি।



কোম্পানিগঞ্জ, কুমিল্লা থেকে ঠিক দশ কি. মি.’র পখ দৌলতপুর তথা কবির মামা শশুরবাড়ি।
গত শুক্রবারে গিয়েছিলাম কুমিল্লার দেবিদ্বারে ছোটবোনকে দেখতে। ছোটবোন আর তার হাজব্যান্ড আমাকে কিছু্তেই আসতে দিবেনা। আর আমিও নাছোড় বান্দা। ঐতিহাসিক স্থানের প্রতি আমার দুর্বলতা তারা সবিশেষ অবগত। তাই বড়শি ফেলল তারা জলে, আমিও গিলে ফেললাম । তো ঘুরে আসলাম কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, শালবন বিহার, বার্ড (পোস্ট আসছে......) ও জাতিয় কবির মামা শশুরবাড়ি।

এই আমতলায় বসে কবি দিনে-রাতে বসে মন ভুলানো উদাস সুরে বাঁশি বাজাতেন। “পাঁপড়িখোলা” কবিতাটি এই গাছতলায় বসেই কবি রচনা করেছিলেন।

এই ভিটিতেই নজরুল ও নার্গিসের মধুবাসর অনুষ্ঠিত হয়। ঘরটি আর বর্তমান নেই তাই শুধু ফলকটির ছবি উঠালাম।

এই পুকুরে নাইতে নামতেন আমাদের জাতিয় কবি।



কোম্পানিগঞ্জ, কুমিল্লা থেকে ঠিক দশ কি. মি.’র পখ দৌলতপুর তথা কবির মামা শশুরবাড়ি।
গত শুক্রবারে গিয়েছিলাম কুমিল্লার দেবিদ্বারে ছোটবোনকে দেখতে। ছোটবোন আর তার হাজব্যান্ড আমাকে কিছু্তেই আসতে দিবেনা। আর আমিও নাছোড় বান্দা। ঐতিহাসিক স্থানের প্রতি আমার দুর্বলতা তারা সবিশেষ অবগত। তাই বড়শি ফেলল তারা জলে, আমিও গিলে ফেললাম । তো ঘুরে আসলাম কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, শালবন বিহার, বার্ড (পোস্ট আসছে......) ও জাতিয় কবির মামা শশুরবাড়ি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন